হোক না প্রতিপক্ষ ওমান, এ জয় একটা প্রশান্তির বাতাস তো নিয়েই এল। কাল অনেক চাপের মুখে ছিল বাংলাদেশ দল। তবু দলটা আতঙ্কগ্রস্ত হয়নি, একাধিক পরিবর্তন দেখিনি একাদশে। মোহাম্মদ নাঈমের একাদশে আসা একরকম নিশ্চিতই ছিল। আনন্দের কথা, সে সফল হয়েছে। তবে লিটন ফর্মে ফিরল না, এটা দুঃখের বিষয়।
দুই দলের ব্যাটসম্যানরাই ভাগ্যকে পাশে পেয়েছে। ওমানের নতুন বলের বোলারদের কৃতিত্ব দিতে হবে। অনেক দিন পর ফিরে নাঈম স্বাভাবিকভাবেই ক্রিজে কিছুটা সময় ব্যয় করেছে। বুদ্ধিদীপ্ত সিদ্ধান্ত সেটা। ব্যাটিং অর্ডার দেখে একটু বিস্মিত হয়েছে। তবে সাকিব আল হাসান ও নাঈমের জুটিটা যেমন বাংলাদেশের জন্য ভালো গতিতে রান তুলেছে, একই সঙ্গে ওমানের মনোবলও ভেঙে দিয়েছে।
নাঈম ক্যাচ মিসের সুযোগ কাজে লাগিয়েছে। তবে ইনিংসের পরের ভাগে বল ব্যাটে কিছুটা ধীরে আসছিল, তখন তার শেষ করে আসা উচিত ছিল। নতুন ব্যাটসম্যানদের জন্য উইকেট তখন একটু কঠিন হয়ে পড়েছিল। দিন শেষে ১৫৪ রানের স্কোর ওমানের মতো অনভিজ্ঞ দলকে হারানোর জন্য যথেষ্ট হওয়ারই কথা। বোলিং আক্রমণ একই থাকলেও একটু বৈচিত্র্য দেখেছি, শুরুতে সাকিবকে আনা হয়েছে।